আওয়ামী পরিবারে জন্মগ্রহণ করা আশরাফুল আলম এর রাজনীতির হাতেখড়ি সেই স্কুল লাইফ থেকে।
জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বুকে লালন করে, স্কুল ছাত্রলীগ থেকে ওয়ার্ড ছাত্রলীগ, পৌর ছাত্রলীগ,সদর উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, তারপর জেলা ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে আস্থা, বিশ্বাস, সততা, এবং পরিশ্রমের সাথে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তৈরি করেছেন হাজারো নেতাকর্মী এবং সমর্থক। বিএনপি-জামাত জোট সরকারের সময় তৎকালীন মাদাম জেলা আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস আশরাফ বিহীন পরিপূর্ণ হতো না । আন্দোলন সংগ্রামে হাজারো নেতা কর্মীর অংশগ্রহণ আশরাফুল আলমের নেতৃত্বে । তিনি ছিলেন জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলনের অগ্রসৈনিক। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি লক্ষ্মীপুর জেলায় আশরাফুল আলমের মত জনপ্রিয় ছাত্রনেতা অতীতেও ছিলোনা, বর্তমানেও নাই এবং ভবিষ্যতেও হবে না।
ছাত্ররাজনীতি শেষে যুক্ত হয়েছেন যুব রাজনীতিতে। করোনায় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো, বৃক্ষরোপণ সহ পরশ- নিখিল পরিষদের মানবিক যুবলীগের গৃহীত প্রতিটি পদক্ষেপে আশরাফুল আলম ছিলেন সক্রিয়।
ব্যক্তি জীবনে আশরাফুল আলম একজন দানশীল, সংস্কৃতি মনা এবং ক্রিয়া অনুরাগী। স্কুল জীবন থেকে ভালো ক্রিকেটার ছিলেন। সামাদ স্কুল, ঐতিহ্যবাহী বাগবাড়ী ক্লাব সহ অসংখ্য ক্লাব থেকে ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রিকেট খেলেছেন। বর্তমানে তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী বাগবাড়ী ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্ভাবনাময় খেলাধুলার ক্যারিয়ার থেকে সরে সক্রিয় ছিলেন রাজনীতিতে।
আপাদমস্তক একজন সৎ ছাত্রনেতা হওয়ায় বহুবার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার হয়েছেন। হয়েছেন বঞ্চিত। এমন কি বহুবার পতি-পক্ষের হামলার স্বীকার হয়েছে।
তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীরা আশরাফুল আলমের মত একজন কর্মী বান্ধব নেতাকেই আগামীতে লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগ এর নেতৃত্বে দেখতে চায়। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা, শেখ ফজলুল হক মনি’র আদর্শিক যুবলীগ গড়ার লক্ষ্যে লক্ষ্মীপুর জেলায় আশরাফুল আলমের বিকল্প নেই।
ওমর ফারুক মিঠু
আশরাফুল আলমের সহযোদ্ধা ।
সাবেক আহবায়ক, পৌর শহীদ স্মৃতি একাডেমী স্কুল ছাত্রলীগ।
সাবেক সদস্য, লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ। সাবেক সদস্য, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগ।